• ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল কত সালে জন্মগ্রহন করেন?
উত্তর: ১৮২০ সালে ১২ ই মে।
• ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উ: ১৩ ই আগষ্ট ১৯১০ সালে।
• লেডি উইথ দ্যা ল্যান্ড বলা হয়?
উত্তর: ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল
• ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলর জন্ম কোথায়?
উত্তর: ইতালীর ফ্লোরেন্স শহরে
• আন্তর্জাতিক নার্সেস দিবস পালিত হয়?
উত্তর:১২ মে।
• কোন যুদ্ধের সৈনিকদের সেবা করে ল্যাডি ইউথ দ্যা ল্যাম্প উপাধি পান?
উত্তর: ক্রিমিয়াব যুদ্ধে।
• আধুনিক নার্সিং এর জনক কে?
উত্তর: ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল।
• ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল কে ছিলেন?
উত্তর: ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল ছিলেন মানবতার সেবায় নিবেদিত একজন ইংরেজ নার্স, যাঁকে আধুনিক নার্সিংয়ের পথিকৃৎ বলা হয়।
• হাসপাতালে নাইটিঙ্গেলকে কী কী কাজ করতে হয়েছে বর্ণনা করো।
উত্তর: হাসপাতালে নাইটিঙ্গেল ক্রিমিয়ার যুদ্ধে আহত সৈনিকদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া, গুরুতর অস্ত্রোপচারের সময় উপস্থিত থাকা, নোংরা রান্নাঘরে শৃঙ্খলা আনা, ব্যান্ডেজ কাটা, তালিকা তৈরি, মাদুর ও ক্যানভাস সেলাই প্রভৃতি কাজ করেন। এ ছাড়া মহামারি আকারে কলেরা দেখা দিলে তিনি এক বিছানা থেকে অন্য বিছানায় গিয়ে রোগীদের সেবা করেছেন, সান্ত্বনা দিয়েছেন।
• ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলকে ‘আলো-হাতে মহিলা’ নাম দেওয়ার যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ করো।
উত্তর: ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল হলেন আধুনিক নার্সিং পেশার পথিকৃৎ একজন ইংরেজ নার্স। তিনি জন্মগ্রহণ করেন ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে। মানবদরদী এ মানুষটি গণিত, ভাষা, সংগীত প্রভৃতি বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করলেও অবশেষে নার্সিংয়ের মাধ্যমে মানবসেবাকে নিজের জীবনের অন্যতম প্রধান কাজ হিসেবে বেছে নেন।
সময়টা ১৮৫৩ সাল। ইতিহাসবিখ্যাত ক্রিমিয়ার যুদ্ধ শুরু হয়েছে। যুদ্ধে আহত ব্রিটিশ সেনাদের সারি জমে গেছে হাসপাতালগুলোয়। দলে দলে আহত সেনা আসছে চিকিৎসার জন্য। যুদ্ধাহত সেনাকে হাসপাতালে দিন-রাত শ্রম ও সেবা দিয়ে সুস্থ করতে থাকেন। যন্ত্রণাকাতর রোগীদের পাশে গিয়ে তিনি সান্ত্বনা দেন, গুরুতর অস্ত্রোপচারের সময় পাশে থাকেন, বেশি অসুস্থ সেনাদের সেবার হাত বাড়িয়ে দিয়ে মৃত্যুপথযাত্রী শত শত আহত সেনাকে সুস্থ করেন। জীবনপ্রদীপ যাদের আস্তে আস্তে নিভে যাচ্ছিল, তাদের দিকে সেবার হাত বাড়িয়ে দিয়ে তাদের জীবনে নতুন আশার আলো দেখিয়েছেন তিনি। তাই তাকে ‘আলো-হাতে মহিলা’ নাম দেওয়া সার্থক হয়েছে।
সময়টা ১৮৫৩ সাল। ইতিহাসবিখ্যাত ক্রিমিয়ার যুদ্ধ শুরু হয়েছে। যুদ্ধে আহত ব্রিটিশ সেনাদের সারি জমে গেছে হাসপাতালগুলোয়। দলে দলে আহত সেনা আসছে চিকিৎসার জন্য। যুদ্ধাহত সেনাকে হাসপাতালে দিন-রাত শ্রম ও সেবা দিয়ে সুস্থ করতে থাকেন। যন্ত্রণাকাতর রোগীদের পাশে গিয়ে তিনি সান্ত্বনা দেন, গুরুতর অস্ত্রোপচারের সময় পাশে থাকেন, বেশি অসুস্থ সেনাদের সেবার হাত বাড়িয়ে দিয়ে মৃত্যুপথযাত্রী শত শত আহত সেনাকে সুস্থ করেন। জীবনপ্রদীপ যাদের আস্তে আস্তে নিভে যাচ্ছিল, তাদের দিকে সেবার হাত বাড়িয়ে দিয়ে তাদের জীবনে নতুন আশার আলো দেখিয়েছেন তিনি। তাই তাকে ‘আলো-হাতে মহিলা’ নাম দেওয়া সার্থক হয়েছে।